¡GIJN cumple 20 años!

Hace veinte años, un grupo de organizaciones sin fines de lucro se unió para formar una red con el objetivo de apoyar el periodismo de investigación a nivel global. Aquí te presentamos un resumen de lo que hemos logrado en las últimas dos décadas.

GIJN 20. Yılını Kutluyor

GIJN üye sayısı 35 gruptan 244’e ve 21 ülkeden 90’a yükseldi. Erişimimiz bir avuç gazeteciden sosyal medyada 400.000’den fazla takipçiye ulaştı ve web sitelerimiz her gün 140 ülkeden ziyaret alıyor.

ডিজিটাল নিরাপত্তা: সাংবাদিকদের যা যা জানা দরকার

English

ডিজিটাল স্পেসে সাংবাদিকদের জন্য হুমকি ক্রমেই বাড়ছে। একারণে অনলাইনে যোগাযোগ এবং তথ্য রক্ষায় তাদের বিশেষভাবে সতর্ক হওয়া দরকার।

কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, বিপদের গভীরতা জেনেও সাংবাদিকরা কোনো ধরনের মৌলিক সুরক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করেন না।

“ছোট একটি পদক্ষেপ আনতে পারে বিরাট পরিবর্তন” শ্লোগানে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য একটি ডিজিটাল নিরাপত্তা গাইড প্রকাশ করেছে ররি পেক ফাউন্ডেশন। এই নির্দেশিকা তৈরির সময় বিষয়-সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত দিয়ে সাহায্য করেছে জিআইজেএন।

পিডিএন পালসের একটি সাক্ষাৎকারে ফ্রিডম অব দ্য প্রেস ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ট্রিভোর টিম বলেন, “কেউ কখনো বলতে পারবেন না, তিনি শতভাগ নিরাপদ। কিন্তু কিছু মৌলিক পদ্ধতি অনুসরণ করে. যে কেউ ইন্টারনেটের ৯০ থেকে ৯৫  শতাংশ ব্যবহারকারীর তুলনায় নিজেকে আরো নিরাপদে রাখতে পারেন। এই নিরাপত্তা অনেক দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকে ।”

কানাডা ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান সিটিজেন ল্যাবের ডিজিটাল নিরাপত্তা বিষয়ক বিশেষজ্ঞ রবার্ট গুয়েরার সংক্ষিপ্ত সুপারিশ দিয়ে শুরু করছি। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, বেশির ভাগ সাংবাদিক ইন্টারনেট নিরাপত্তার জন্য ন্যূনতম সতর্কতামূলক ব্যবস্থাও গ্রহণ করেন না।

এক দশকেরও বেশি সময় ধরে এনজিও কর্মী এবং সাংবাদিকদের “নিরাপদ যোগাযোগ এবং তথ্য ‍সুরক্ষার” উপর প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন গুয়েরা। তাঁর মতে, অনুসন্ধানী সাংবাদিক হিসাবে পরিচিতি পেলে, অনেকেই ডিজিটাল টুল ব্যবহার করে আপনার ব্যক্তিগত এবং অনুসন্ধানী রিপোর্টের তথ্য চুরির চেষ্টা করবে। তিনি বলেন, “প্রথমে ঝুঁকি সম্পর্কে জানুন, তারপর কায়দা-কানুনগুলো শিখুন।  এমন কিছু সহজ পদ্ধতি আছে, যা চাইলেই যে কেউ অনুসরণ করতে পারেন।”

গুয়েরার সুপারিশ:

ই-মেইল

যেসব দেশে সাংবাদিকদের ওপর নজরদারি হয়, সেখানে গেলে স্থানীয় ইমেইল সেবার উপর নির্ভর করবেন না।
নিজ বাড়িতে নিরাপদ ইমেইল সার্ভিস ব্যবহার করুন। যেমন, ব্রাউজারের অ্যাড্রেস বারে “https” লেখা দেখলে ধরে নিতে পারেন ইমেইল সার্ভিসটি সুরক্ষিত। জিমেইল গতানুগতিক ভাবেই নিরাপদ। আর ইয়াহু ও ফেসবুকের সেটিংস্ বদলে নেয়া যায়। কেন সেটিংস বদলানো প্রয়োজন?

Write for Us!

العربية | বাংলা | 中文 | Español | Português | Français |Русский
The Global Investigative Journalism Network publishes articles about the practice of investigative journalism around the world. We’re always on the lookout for contributors interested in writing about the craft of muckraking — nuts and bolts of the practice including tips, tools, strategies, and case studies, as well as about innovation and new models in journalism.