কোভিড-১৯ নিয়ে অনুসন্ধানে প্রতিটি প্রমাণ সতর্কভাবে যাচাই করতে হবে যে কারণে

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত বিপুল পরিমাণ গবেষণাপত্র, পরিসংখ্যানগত মডেল ও নানা রকম সরকারি উপাত্ত আসছে সাংবাদিকদের সামনে। প্রথম দেখায় মনে হতে পারে, তাদের সবই সত্য। কিন্তু আসলেই কি তাই? কিভাবে যাচাই করবেন এসবের সত্য-মিথ্যা? পড়ুন, জিআইজেএন ওয়েবিনার থেকে অভিজ্ঞ সাংবাদিক ও রোগতত্ত্ববিদদের পরামর্শ।

কোভিড-১৯: লড়াই যখন গুজবের সাথে

করোনাভাইরাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দ্রুতগতিতে ছড়াচ্ছে এ সংক্রান্ত ভুয়া তথ্য। পরিস্থিতি যত সংকটময় হয়েছে, ভুয়া তথ্যের ধরনও তত সংবেদনশীল হয়েছে। যা তৈরি করছে বিভ্রান্তি, সামাজিক অস্থিরতা। এমনকি কখনো কখনো এসব ভুয়া তথ্য মৃত্যুর কারণও হয়ে দাঁড়াচ্ছে। কিভাবে ছড়াচ্ছে এসব ভুয়া খবর এবং এগুলো মোকাবিলায় করণীয় কী? কিছু ধারণা পাবেন এখানে।

কোভিড ১৯: লোকসান কমিয়ে গণমাধ্যমের ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখবেন যেভাবে

করোনাভাইরাস পরিস্থিতি অনেক সংবাদমাধ্যমকে ফেলে দিচ্ছে অস্তিত্ব সংকটের মুখে। আয়ের প্রধান ক্ষেত্র, বিজ্ঞাপন ও ইভেন্ট; দুটির ওপরই পড়ছে ভীষণ নেতিবাচক প্রভাব। এই পরিস্থিতিতে কিভাবে আর্থিকভাবে টিকে থাকতে পারে গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলো? জরুরি কিছু পরামর্শ দিচ্ছেন মিডিয়া ডেভেলপমেন্ট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হারলান ম্যান্ডেল।

কোভিড-১৯: তথ্য কোথায় পাবেন, সোর্স কারা হবেন, এবং গল্প কত রকমের

ভাবছেন তথ্য নেই, রিপোর্ট কী দিয়ে করবেন। যাতায়াতেরই যেখানে উপায় নেই, সেখানে কথা কার সাথে বলবেন। শুধু হাসপাতাল আর রোগীর সংখ্যা নিয়ে কথা চারদিকে, খুঁজে পাচ্ছেন না প্রতিবেদন বা অনুসন্ধানের বিষয় কী হবে। এত প্রশ্নের মধ্যেও যদি জানতে চান, কীভাবে হতে পারে কোভিড-১৯ নিয়ে অনুসন্ধান – তাহলে পড়ুন তিন বিশেষজ্ঞ সাংবাদিক কী বলছেন। 

কোভিড-১৯: মহামারির প্রকোপে তথ্য পেতে দেরি

কোভিড-১৯ মহামারিতে সাংবাদিকদের জন্য তথ্য পাওয়ার সবচেয়ে বড় উৎস হতে পারে তথ্য অধিকার আইন। কিন্তু দেশে দেশে সরকারি কর্মকর্তারা অফিসে যাচ্ছেন না। তাই আবেদন করেও তথ্য পেতে দেরি হচ্ছে গণমাধ্যম ও নাগরিক সংগঠনগুলোর। অথচ এই সময়টিতে সরকার কী ব্যবস্থা নিচ্ছে, সেই তথ্য জানা সবচেয়ে জরুরি হয়ে উঠেছে নাগরিকদের জন্য। তাই জাতিসংঘ থেকে শুরু করে নানান প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে দাবি উঠেছে – স্বচ্ছতা নিশ্চিতের স্বার্থে দ্রুত তথ্য প্রদানের।