আরটিআই
তথ্য অধিকার আইন দিয়ে রান্না শেখা!
|
৫০ বছরের বেশী সময় ধরে ‘সুস্বাদু’ একটি ডকুমেন্ট গোপন করে রেখেছিল মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (সিআইএ)। নথিটির শিরোনাম, “শান্তিকালীন সময়ে সেনাবাহিনীর পাচকদের জন্য নির্দেশিকা।”
Global Investigative Journalism Network (https://archive.gijn.org/tag/%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%8F%E0%A6%A8/page/10/)
৫০ বছরের বেশী সময় ধরে ‘সুস্বাদু’ একটি ডকুমেন্ট গোপন করে রেখেছিল মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি (সিআইএ)। নথিটির শিরোনাম, “শান্তিকালীন সময়ে সেনাবাহিনীর পাচকদের জন্য নির্দেশিকা।”
অভিবাসী শ্রমিকদের নিয়ে রিপোর্ট করতে চাইলে, আপনি অবশ্যই তাদের সাথে কথা বলতে চাইবেন। কিন্তু তাদেরকে কোথায় পাবেন? নিম্ন আয়ের শ্রমিকরা ছুটি পান শুধু শুক্রবার। ছুটির দিনে আপনি তাদেরকে পাবেন করনিশে, আল ফারদান এক্সচেঞ্জ বাস টার্মিনালের আশপাশে, মুনতাজাহ পার্কের বাইরে এবং আল খোর এলাকায় অবস্থিত লুলু মলে।
পাচার হওয়া এবং দুর্দশাগ্রস্ত শ্রমিকদের সহায়তা দেয়, এমন অনেক প্রতিষ্ঠান কুয়েতে কাজ করে। তারা আপনাকে অভিবাসী সম্প্রদায়ের সাথে যোগাযোগ করিয়ে দেবে। অভিবাসী নেতা এবং সমাজসেবকরা বেশ পরিশ্রমী। তারা আপনাকে শ্রমিকদের ক্যাম্প বা আবাসস্থলে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিতে পারে।
ওমানের নির্দিষ্ট কিছু অঞ্চলেই কেবল তালিকা-বহির্ভূত শ্রমিক দেখা যায়। তাদের বেশিরভাগই বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের। তারা প্রায় বসবাসের অযোগ্য স্থানে জীবন যাপন করে, খাবারও পায় খুব অল্প। পুলিশ এড়িয়ে আপনি কীভাবে তাদের কাছে পৌঁছাবেন? এমন অনেক প্রশ্নের উত্তর পাবেন এখানে।
যে ব্যক্তিই চেম্বার অফ কমার্স, সংসদ, তথ্য মন্ত্রণালয়, কাউন্সিল অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস, আইনের শাসন, ঐতিহাসিক ধর্মীয় চরিত্র এবং বাহরাইনের রাজার সমালোচনা করেছেন – বাহরাইনের শাসকগোষ্ঠী তাকেই গ্রেফতার করেছে বা তাদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নিয়েছে। তাহলে আপনি কীভাবে অনুসন্ধান করবেন?
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগেুলোতে শ্রমিকরা নির্যাতনের শিকার হন ব্যাপকভাবে – কখনো চুক্তি ভঙ্গ বা ঝুঁকিপূর্ণ কর্মক্ষেত্রের কারণে, কখনোবা মানব পাচারকারী, দালাল এবং মালিকপক্ষের মাধ্যমে। এ অঞ্চলের যে সাংবাদিকই মানব পাচার বা বলপূর্বক শ্রমের মত বিষয় কাভার করতে গিয়েছেন তাদের তথ্যে ঘাটতি ছিল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বাধা এসেছে এবং নিরাপত্তা হূমকির মুখে পড়েছে। কেউ কেউ আটক হয়েছেন, আবার কেউ হয়েছেন দেশ থেকে বিতাড়িত।
“হাসি” এমন এক বস্তু যা চরম আশাহীনতার মধ্যেও শক্তি যোগায়; যেখানে ভয়ের রাজত্ব, সেখানেও মানুষের মনে সাহস জাগায়। যদি দক্ষতার সাথে তৈরি করা যায়, তাহলে স্যাটায়ারই তুলে ধরতে পারে রুঢ় সত্য, প্রতিরোধ হয়ে দাঁড়াতে পারে কুসংস্কারের বিরুদ্ধে, বিষয়বস্তুকে করে তুলতে পারে প্রাণবন্ত, আর পাঠককে বিনোদন দিতে পারে এমনভাবে যা সোজাসাপ্টা সাংবাদিকতার মাধ্যমে সম্ভব নয়। কিন্তু সাংবাদিকতায় স্যাটায়ার করা কি এতোই সহজ? উত্তর পাবেন এখানে।
আমি চীনের সাংবাদিকদের বলেছিলাম, এবছরের ভালো কিছু অনুসন্ধানের খোঁজ দিতে। অনেকেই পাল্টা প্রশ্ন করেছিলেন: চীনে কি এখনো অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা বেঁচে আছে? মোটাদাগে, তারাই হয়ত ঠিক। কিন্তু কেউ কেউ এমন অনুসন্ধানও করেছেন, যা ইট-পাথরের ফাটা দেয়ালে গজিয়ে ওঠা বুনো গাছের মতোই অটল ও শক্তিশালী। দেখুন, চীনা ভাষায় ২০১৯ সালের সেরা অনুসন্ধান।
জাতিসংঘ সংস্থা ইউনেস্কোর বিচারে, মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা অঞ্চল সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক। ফলে এখানকার অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের কাজ করে যাওয়াও ক্রমেই কঠিন হয়ে উঠছে। এই পরিস্থিতির মধ্যেও সেখান থেকে এসেছে গুরুত্বপূর্ণ সব অনুসন্ধানী প্রতিবেদন। তেমনই কিছু অনুসন্ধানের খবর জানাচ্ছেন মাজদোলিন হাসান।
কৃষ্ণসাগর থেকে কাস্পিয়ান পর্যন্ত বিস্তৃত, বিশাল রুশ ভাষাভাষী অঞ্চল থেকে সেরা অনুসন্ধান নির্বাচন করার কাজটি সহজ নয়। তাই জিআইজেএনের রুশ-ভাষা সম্পাদক ওলগা সিমানোভিচ ব্যক্তিগত পছন্দ ভুলে গিয়ে নজর দিয়েছেন সেসব প্রতিবেদনের দিকে, যেখানে নতুন কিছু করার চেষ্টা ছিল; ছিল নতুন টুলের ব্যবহার; অথবা আলোকপাত করা হয়েছে এমন নতুন কোনো বিষয়ে যা আগে দেখা যায়নি।