অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার জন্য মেক্সিকোর অভিজ্ঞ সাংবাদিক আলেজান্দ্রা জ্যানিকের যৌথভাবে পুলিৎজার জয়ের খুব বেশি দিন হয়নি, এরইমধ্যে দেশের সাংবাদিকতার অবস্থা বিচার বিশ্লেষণে সমসাময়িক তিনজনের সঙ্গে আলোচনায় বসেছেন।
পরিস্থিতি মোটেও আশাপ্রদ নয়। তিনি বলেন, “আমাদের মনে হয়েছে, নীরবতার সংস্কৃতি ছড়িয়ে পড়ছে।” নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছিল, সংগঠিত অপরাধ ও দুর্নীতি বাড়ছিল এবং তামাউলিপাসের মতো সীমান্ত রাজ্যগুলোতে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করা আরও বিপজ্জনক হয়ে পড়ছিল।
জবাবে তাঁরা প্রতিষ্ঠা করেন অনুসন্ধান ও সৃজনশীলতার অলাভজনক পরীক্ষাগার কুইন্টো এলিমেন্টো ল্যাব (ফিফ্থ এলিমেন্ট ল্যাব) — যা রাজধানীর বাইরের রিপোর্টারদের কাজে সাহায্য করবে। প্রথম আট মাস, তাঁদের অর্থকড়ি ছিল না, কিন্তু পিচের জন্য প্রথম আহ্বানে ১২০টি স্টোরির ধারণা এসেছিল, তাঁরা জানতেন, সেগুলো দিয়ে কিছু একটা হতে যাচ্ছে। জ্যানিকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্সেলা তুরাতি গোপন কবর ও নিখোঁজ ব্যক্তিদের নিয়ে একটি সাড়া জাগানো ধারাবাহিক অনুসন্ধানের মাধ্যমে “সেই বন্ধ দরজা খুলেছিলেন।” ধারাবাহিকভাবে চলমান স্বৈরশাসনের মুখে এমন উদ্যোগের পর, জ্যানিক নেতৃত্ব হাতে তুলে নিয়েছেন।
সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কুইন্টো এলিমেন্টো ল্যাব বেড়ে উঠেছে। আজ এই প্রতিষ্ঠানে আছে আটজন কর্মী, যাঁরা ফ্রিল্যান্স রিপোর্টারদের একটি জোটবদ্ধ দলের সঙ্গে কাজ করেন। ল্যাবটি এ পর্যন্ত ১১টি ভিন্ন ভিন্ন ফাউন্ডেশনের সমর্থন পেয়েছে। রিপোর্টিং থেকে সম্পাদনা – সবকিছুতেই পথ দেখিয়ে, জ্যানিক এখন ক্ষমতাসীনদের নিয়ে লেখালেখি করেন এবং ক্ষমতাকে জবাবদিহি করতে আগ্রহী তরুণ রিপোর্টার ও সম্পাদকদের পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেন।
কুইন্টো এলিমেন্টোর স্টোরিগুলো ল্যাটিন আমেরিকান কনফারেন্স অব ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম (কোলপিন) এ সেরা অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের পুরস্কারের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা পেয়েছে, অন্যদিকে গুপ্ত গোরস্থান নিয়ে অনুসন্ধানের জন্য তুরাতি জিতেছেন ল্যাটিন আমেরিকার অন্যতম প্রধান পুরস্কার গ্যাবো। মেক্সিকোর কোভিড-১৯ ডেটায় আদিবাসীদের কম উপস্থিতি নিয়ে অনুসন্ধানের জন্য দলটি ডেটা সাংবাদিকতায় সিগমা পুরস্কারও জিতেছে এবং ২০২১ সালে পুলিৎজার পুরস্কারের সংক্ষিপ্ত তালিকায় থাকা ফিনসেন ফাইলস অনুসন্ধানে অংশ নিয়েছে।
জ্যানিক তাঁর নিজ দেশে প্রায় কিংবদন্তিতুল্য, তবে তিনি স্বীকার করেন যে এই যাত্রা মোটেও সহজ ছিল না। তিনি বলেন, ক্ষুদ্র ধারণা থেকে সফল গল্পের বুনন পর্যন্ত, একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে সময় ও সংকল্প প্রয়োজন, এবং নারী পরিচালক হওয়ার নিজস্ব কিছু চ্যালেঞ্জও আছে।
মেক্সিকান বাজারে আধিপত্য বিস্তারে ওয়াল-মার্টের ঘুষ কেলেঙ্কারি নিয়ে অনুসন্ধানের জন্য নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকার অংশ হিসেবে পুলিৎজার জয়ের পাশাপাশি জর্জ পোক অ্যাওয়ার্ডও জিতেছেন জ্যানিক। চিরবিনয়ী এই সাংবাদিক আর্ন্তজাতিক স্বীকৃতির ফলে সৃষ্ট সুযোগের জন্য বিনয়ের সঙ্গে কৃতজ্ঞতা জানালেও এখনো তিনি মনে প্রাণে একজন মাঠপর্যায়ের প্রতিবেদক। বুঝতেই পারছেন, সংবাদকক্ষ ও মাঠে কাটানো সময়গুলো তাঁর কতটা আকাঙ্খিত ছিল।
কুইন্টো এলিমেন্টোর যাত্রাপথের পাঁচ বছর — এবং সাংবাদিক আর্মান্দো তালামান্তেসের কাছে সাইটের নেতৃত্ব হস্তান্তরের মাত্র মাসখানেক পর — জ্যানিক এ পর্যন্ত তাঁর প্রাপ্ত শিক্ষাগুলো ভাগাভাগি করেছেন, এবং ছোট অনুসন্ধানী স্টার্টআপে কর্মরত অন্যান্যদের জন্য নিম্নলিখিত পরামর্শ দিয়েছেন৷
১. একজন প্রশাসক নিয়োগ করুন। জ্যানিক স্বীকার করেন যে অনেক অনুসন্ধানী সংস্থা গড়ে তোলা ও কর্মী নিয়োগ – সব কিছুতেই পরিচালনা পর্ষদের বদলে থাকেন স্টোরির জন্য নিবেদিত প্রাণ একদল প্রতিবেদক। তিনি বলেন, তাই প্রথম পদক্ষেপ হওয়া উচিত একজন পেশাদার প্রশাসক নিয়োগ দেয়া। “এই একটি ভুলের কারণে কুইন্টো এলিমেন্টো ল্যাব প্রায় ডুবতে বসেছিল – এই প্রতিষ্ঠান বন্ধের উপক্রম হয়েছিল,” তিনি স্মৃতি হাঁতড়ে বলেন। “এছাড়া, নিয়োগের প্রক্রিয়ায় নজর দিন। এগুলো মানব সম্পদ বিভাগের ব্যাপার। আপনি কীভাবে লোক নিয়োগ দিবেন? কীভাবে সাক্ষাৎকার নিবেন, সূত্র যাচাই করবেন আর কীভাবেই বা ভালো গুণাবলী ঠিক করবেন? সততা ও সক্ষমতা কীভাবে যাচাই করবেন? রিপোর্টার হিসেবে, আপনার কাছে এগুলো কম গুরুত্বপূর্ণ মনে হতে পারে, তবে এটাই মৌলিক বিষয়।”
২. সিস্টেম জানুন। “আইন ও বিধি-নিষেধের পরিবেশ নিয়ে উৎসুক মন নিয়ে এগিয়ে যান আর জেনে রাখুন, এটি নিয়ত পরিবর্তনশীল,” তিনি পরামর্শ দেন। “যেমন, মেক্সিকোতে, অলাভজনক সংস্থায় বিদেশি অনুদান নিষিদ্ধ এবং আটকে দেয়ার ব্যবস্থা আছে৷ মাঠ পর্যায়ে কর্মরত অন্যদের কাছে জানতে চান: এল সালভাদর, গুয়াতেমালা বা নিকারাগুয়ায় আপনি কী করছেন? আপনি কি অন্য কোথাও পুঁজি খুঁজে পেয়েছেন?”
৩. ব্যবসায়িক মডেল যাচাই করুন। কুইন্টো এলিমেন্টো ল্যাবের দলটি যখন প্রথম এই প্রকল্পের পরিকল্পনা সাজিয়েছিল, মাঠ পর্যায়ে তখন এ ধরনের কাজ করার মতো কেউ ছিল না। কিন্তু পাঁচ বছর পর দৃশ্যপট বদলে গেছে। “দু বছর আগে আমরা দেখেছি, আমরা যা করি, আরও সংস্থা এমন কাজ করছে – প্রতিষ্ঠানগুলো নিজস্ব স্টোরি প্রকাশ না করে বরং কন্টেন্ট তৈরি করছে৷ আরও অনেকে মানসম্পন্ন কাজ করছে মানে এখন মাঠে আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছে।” জ্যানিক আরও বলেন: “আপনার অতিরিক্ত যোগ্যতার প্রতিফলন ঘটানো বেশি প্রয়োজন। আপনি কীভাবে আরও বেশি পাঠকশ্রোতার কাছে পৌঁছাতে পারেন ও প্রভাব বাড়াতে পারেন? বদলানোর মত এমন কিছু কি ইকোসিস্টেমে আছে?”
৪. অর্থায়ন কৌশল নিয়ে ভাবুন। “আমরা যে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করি তা কিছু সময়ের জন্য ফাউন্ডেশন ও অনুদানের ওপর নির্ভর করবে। তবে এগুলোর মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু যদি সরে যায়?” তিনি সতর্ক করে বলেন। “কোভিড-১৯-পরবর্তী বৈষম্য একটি বড় সমস্যা হয়ে সামনে এসেছে, তবে আমাদের জানা নেই, গণতন্ত্র ও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় এই ফাউন্ডেশনগুলোর সমর্থন কতকাল থাকবে।” অর্থায়নের জন্য অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা কতটা ব্যয়বহুল হতে পারে তা বিবেচনা করে, তিনি আশঙ্কা করেন যে গ্রাহক মডেলও হয়ত ততটা কাজে আসবে না। “বর্তমানে, সাবস্ক্রিপশন মডেল দিয়ে আপনি কোনোভাবেই আমরা যেসব কাজ করি– সেগুলোর অর্থায়ন করতে পারবেন না।”
৫. কন্টেন্ট প্রচারের প্রক্রিয়া নিয়ে পরিকল্পনা সাজান। কুইন্টো এলিমেন্টো ল্যাবের শুরুতে জ্যানিক ও তাঁর সহকর্মীদের না ছিল কোনো বিপণন, না ছিল ব্র্যান্ডিং, বরং বিনামূল্যে কন্টেন্ট প্রচারের ‘প্রোপাবলিকা মডেল’ অনুসরণ করেছিল। “একেবারে শুরুতে, বিনামূল্যে মানসম্পন্ন, খুঁটিনাটি, ও নির্ভরযোগ্য কন্টেন্ট প্রচারের উদ্দেশ্য বোঝা যায়,” তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন। “আবার স্টোরির জন্য আমাদের বিরুদ্ধেই মামলা হতে পারে। এভাবে আমাদের কাজের একটি ক্ষেত্র সামনে এলো, আর দ্বিতীয়ত, দেশজুড়ে আমরা স্টার্টআপগুলোকে তাদের সাধ্যাতীত ভালো কন্টেন্ট দিয়ে সহায়তা করছিলাম।” তিনি বলেন, দলটি এখন এই মডেলের স্থায়িত্ব নিয়ে ভাবছে। “এখন, আমাদের মনে হয়, বিনামূল্য থেকে অনুদান মডেলে যেতে হবে, ” তিনি বলেন৷ “জানি না কত টাকা আদায় করা যায়, একজন অংশীদার কত দিতে পারেন। আমাদের সম্পাদকীয় প্রক্রিয়া কি কোনোভাবে বদলাবে? গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের কিছু বলার আছে কি না? আমরা এখন সেই প্রশ্নগুলো জানতে চাইছি।”
৬. সাংগঠনিক ছক আঁকুন। “আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল বন্ধু হিসেবে – এখানে আপনি কোনো বাধা ধরা ছক চাইবেন না,” তিনি বলেন। “কিন্তু মানুষের জানা দরকার: ‘আমি কার কাছে রিপোর্ট করব?’ পরিচালকের জানতে হবে: ‘সবাই কোথায়? তারা কি আমাদের মৌলিক বিষয়ের সঙ্গে সঙ্গতি বজায় রেখে সব কিছু করছে?’ এই কাজটি কঠিন। স্বাধীন ও উদার থেকে আপনাকে কাঠামোবদ্ধ ও শৃ্ঙ্খলাবদ্ধ হতে হবে। আপনি শুধুই প্রতিষ্ঠাতা সদস্যের জন্য বরাদ্দ কোনো পদে থাকতে চাইবেন না; বরং এমন পদে থাকতে চাইবেন যেটি যে কেউ পূরণ করতে পারে।” তিনি বলেন, কে কি করে– সে বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা রাখুন।
৭. স্বচ্ছতা বজায় রাখুন। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার প্রতিষ্ঠান যেহেতু নিজেরাই অন্যদের জবাবদিহি করে, তাই নিজেদের তহবিল ও সমর্থক সম্পর্কিত সব তথ্য উন্মুক্ত রাখাও আবশ্যক। তিনি বলেন, “আমরা যে অর্থ পাই, তা দিয়ে কী হয়, আর আমরা কী করি – এসবের স্বচ্ছতা নিয়ে দাতাগোষ্ঠী ও জনসাধারণ খুব আগ্রহী।” “স্বচ্ছতা এবং ভারসাম্য বজায় রাখা দুটোই খুব জরুরী।”
৮. কর্মীদের মূল্যায়ন ও পুরস্কৃত করুন। জ্যানিক জানান, সীমিত বাজেট সত্ত্বেও, বড় হতে গেলে এবং নিজেদের সুনাম প্রতিষ্ঠা করতে গেলে শীর্ষস্থানীয় সাংবাদিকদের আকৃষ্ট করতে হবে নিউজ আউটলেটগুলোকে। “আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হতে হবে এবং প্রতিভাবানদের ধরে রাখতে হবে আর ন্যায্য বেতন নিশ্চিত করতে হবে। ছুটির মধ্যে কাজ করার জন্য আমরা ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও চেষ্টা করি।” বাধাধরা বাজেটের মধ্যেও অলাভজনক প্রতিষ্ঠানগুলো শেষ যে সুযোগের ব্যবস্থা করতে পারে, তা হলো: “কর্মীদের নতুন দক্ষতা বের করে আনতে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ কর্মসূচির ব্যবস্থা করা।”
৯. দল হিসেবে কাজ করুন। কুইন্টো এলিমেন্টো ল্যাবের সবচেয়ে বড় অনুসন্ধানে, একটি প্রকল্পকে বেশ কয়েকটি ভাগে ভাগ করে ফেলা হয়েছিল, যেন একাধিক রিপোর্টার একইসঙ্গে স্টোরিটি নিয়ে কাজ করতে পারেন, যেখানে প্রত্যেকেই নিজেদের বিশেষ দক্ষতাগুলো নিয়ে আসেন। “কেউ কাজ করেছে ডেটা নিয়ে, কেউ তথ্য অধিকার নিয়ে।” তিনি বলেন, মেক্সিকোর জটিল নিরাপত্তা পরিস্থিতি সত্ত্বেও মাঠ পর্যায়ে রিপোর্ট করাও জরুরী। “কাউকে মাঠ পর্যায়ে রিপোর্টিংয়ে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়া বেশ কঠিন। প্রদেশগুলোতে যাওয়ার উপযুক্ত সময় নিয়ে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে দ্বিধাদ্বন্দ্বের কারণে কিছু স্টোরিতে লম্বা সময় লাগে। তবে স্টোরির বদলে সম্পাদক আপনার নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দেন- এই বিশ্বাস রিপোর্টারদের আগ্রহ ধরে রাখে।”
১০. টিকে থাকাকে অগ্রাধিকার দিন, কিন্তু প্রসার নিয়েও ভাবুন। তিনি বলেন, “দীর্ঘ সময় ধরে আমাদের নীতি খুব কঠোর ছিল – আমাদের অফিসটি খুব ছোট আর হয়ত তেমন সুন্দরও ছিল না!” “সবাই নিজ নিজ ব্যক্তিগত কম্পিউটার ব্যবহার করতেন।” তিনি স্বীকার করেন, প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে, তাঁরা কঠোর পরিশ্রম করতেন – সত্যিই বেশ কঠোর পরিশ্রম করতে হত। তবে বড় হওয়ার সঠিক সময়টা চেনা জরুরী। তিনি বলেন, “এখন আমাদের বিশ্বাস, এটিকে টেকসই করে তোলার উপায় হল দলটিকে বড় করা।” “বড় করার জন্য আপনার অন্যরকম মানসিকতার প্রয়োজন। বড় করা আরেকটি ঝুঁকিপূর্ণ ধাপ: আপনি কি আরও দুজনকে নিয়োগ দিতে পারেন, নাকি সেটা আপনার ধ্বংস ডেকে আনবে? আপনার কাজে কী প্রয়োজন? বড় করার চিন্তা ভাবনার আগে কী ধরনের অনুদান প্রয়োজন? প্রশাসন ও পরিসংখ্যানে ভালো জানাশোনা আছে, এমন কাউকে আপনার দরকার। এটি বেশ ভয়াবহ একটি পর্যায়।”
নারী ও নন-বাইনারি অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের ইস্যু নিয়ে মত বিনিময়ের জন্য গঠিত দল জিআইজেএন উইমেন-এর আলোচনা সভা থেকে এই পরামর্শগুলো নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন
হাও কুইন্টো এলিমেন্টো ট্রেইনস মেক্সিকো’স নিউ জেনারেশন অব মাকরেকার্স
দ্য ফিফথ এলিমেন্ট: এ মেক্সিকান ইনভেস্টিগেটিভ রিপোর্টিং ল্যাব
জিআইজেএন রিসোর্স সেন্টার: সাসটেইনিবিলিটি
লরা ডিক্সন জিআইজেএনের সহযোগী সম্পাদক ও যুক্তরাজ্যের ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক। জিআইজেএনে যোগ দেয়ার আগে তিনি চার বছর কলম্বিয়ায় রিপোর্টিং করেছেন এবং প্যারিস ও টেক্সাসের অস্টিনে ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকতা করেছেন।
আন্দ্রেয়া আরজাবা জিআইজেএনের স্প্যানিশ সম্পাদক। সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে, আন্দ্রেয়া লাতিন আমেরিকা ও যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত লাতিন জনগোষ্ঠীর জীবনযাত্রা স্টোরিতে তুলে ধরেছেন ।