দক্ষিণাঞ্চলীয় যুক্তরাষ্ট্রের মিসিসিপি অঙ্গরাজ্যের রাজধানী জ্যাকসন। এখানকার স্থানীয় দৈনিক, ক্ল্যারিয়ন লেজার-এ বেশ কয়েক বছর ধরে কাজ করেছেন জাকোমো বোলোনিয়া। সেখানে থাকা অবস্থায় তিনি কিছু অনুসন্ধান করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তা আর হয়ে ওঠেনি। শেষ পর্যন্ত তিনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নিজে থেকেই সেসব অনুসন্ধান করার উদ্যোগ নেন এবং ফান্ড ফর ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম (এফআইজে)-এর কাছে অর্থ সাহায্য চান।
এফআইজের অনুদানের মাধ্যমে বোলোনিয়ার গাড়ির তেল, দলিলপত্র ফটোকপি ও নিজের সময়ের খরচ নিশ্চিত হয়েছিল। সেই টাকা নিয়ে তিনি মিসিসিপির আদালত প্রাঙ্গণের তৃতীয় তলার একটি ছোট ঘরকে নিজের অফিস বানিয়ে ফেলেন এবং বসে বসে একটি বড় অলাভজনক হাসপাতালের অনৈতিক চর্চার নথিপত্র পর্যবেক্ষণ করতে থাকেন। হাসপাতালটি হাজারো গরিব রোগীর কাছ থেকে আগ্রাসীভাবে অর্থ আদায় করত, এমনকি যারা বিনা পয়সায় সেবা পাওয়ার যোগ্য, তাদের কাছ থেকেও।
সেইন্ট ডমিনিক হাসপাতাল নিয়ে তাঁর এই অনুসন্ধান প্রকাশিত হয়েছে মিসিসিপি সেন্টার ফর ইনভেস্টিগেটিভ রিপোর্টিংয়ে। তাঁর এই রিপোর্টিংয়ের পেছনের গল্প, অন্যান্য সাংবাদিকের প্রতি পরামর্শ এবং অলাভজনক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যমের অন্যান্য ভূমিকা—এমন সব বিষয় নিয়ে বোলোনিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন এফআইজের প্রধান নির্বাহী এরিক ফেরেরো।
এরিক ফেরেরো (এফআইজে): আমার মনে আছে, গত মে মাসে, আমাদের বোর্ড যখন আপনার অনুদানের আবেদনপত্রটি পর্যালোচনা করছিল, তখন একদিন আপনি আমাকে লিখেছিলেন যে, আপনি এমন অনেক মামলা খুঁজে পেয়েছেন, যেগুলো “জাস্টিস কোর্টে” বিচারাধীন রয়েছে। এটি মিসিসিপির একধরনের স্মল ক্লেইম আদালত ব্যবস্থা, যেখানে বিচারকদের কোনো আইনি ডিগ্রির প্রয়োজন হয় না, এবং রেকর্ডগুলো ডিজিটাল উপায়ে সংরক্ষণ করা হয় না। আপনি বলেছিলেন যে, এটি ছিল একটি “আহা” মুহূর্ত। কারণ, আপনি উপলব্ধি করেছিলেন: যতটুকু জানা, তার চেয়ে অনেক বেশি মামলা সেখানে আছে। আপনি মামলার নথিগুলোকে বর্ণনা করেছিলেন “ঠিক যেন ১৯৮০-র দশকের ‘ওয়ার গেমস’ মুভির মতো”। প্রতিবেদনটির জন্য আপনি কী পরিমাণ তথ্য-উপাত্ত খুঁজেছিলেন এবং সেগুলো পাওয়ার জন্য কী কী করেছিলেন?
জাকোমো বোলোনিয়া: ডেটা দিয়ে, ব্যবহারযোগ্য একটি স্প্রেডশিট তৈরির জন্য আদালতের রেকর্ড ঘরে বসে ৫০ হাজারের বেশি নথি দেখতে হয়েছে আমাদের। কাজটি বেশ কঠিন ছিল। জাস্টিস কোর্টের কেরানিরা কোন বাদী কতগুলো মামলা করেছে, সেই তালিকা এক জায়গায় করে দিতে পারতেন। কিন্তু সেইন্ট ডমিনিকের হয়ে কাজ করা ঋণ সংগ্রাহকেরা অন্যান্য কোম্পানির (বেশির ভাগই স্বাস্থ্যসেবা খাতের) হয়েও কাজ করেন। তাই যখনই কোনো ঋণ সংগ্রাহক এ ধরনের মামলা করেছে, তখনই আমাদের পুরো অভিযোগটি পড়ে দেখতে হয়েছে এবং নির্ধারণ করতে হয়েছে যে, ঋণটির সূত্রপাত কোথা থেকে হয়েছে। শেষের দিকে, আমি কাজটি অনেক দ্রুত করতে পারতাম। বেশির ভাগ কাজ আমি নিজেই করেছি। আমার বান্ধবী, অ্যালিসা ঝু এক সপ্তাহের জন্য আমার সঙ্গে ছিল। তিনিও আমার সঙ্গে আদালতের নথিপত্র দেখেছেন। নথি দেখার সময় মেসি উইভার নামের এক শিক্ষানবিশ শিক্ষার্থীও আমার সঙ্গে কিছুদিন কাজ করেছে।
ইএফ: মিসিসিপিতে যেভাবে এসব নথিপত্র সংরক্ষণ করা হয়, তা নিশ্চিতভাবেই কিছু বাড়তি চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। কিন্তু এ ধরনের অনুসন্ধান করতে আগ্রহী অন্য সাংবাদিকদের আপনি কী পরামর্শ দেবেন? বিশেষ করে ফ্রিল্যান্সারদের?
জিবি: কিছু দিকনির্দেশনা থাকা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। আমার জন্য, সেটি ছিল অন্যান্য রাজ্যের একই জাতীয় অনুসন্ধানী প্রতিবেদন। যখনই আমি সংশয়ী বা হতাশ হয়ে পড়তাম, তখনই আমি অন্যান্য অনুসন্ধানী প্রতিবেদন পড়তাম। যেমন মেম্ফিসে এমএলকে৫০, ভার্জিনিয়ায় কাইজার হেলথ নিউজ। দেখতাম যে, কীভাবে তাঁরা এই অনুসন্ধানগুলো করেছেন, কোন ধরনের অ্যাঙ্গেল নিয়েছেন, কোন নথিপত্রগুলো দেখতে চেয়েছেন, কী ধরনের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। এগুলোই আমাকে লেগে থাকার অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। আমি দেখতে পেতাম যে, আমি ঠিক পথেই আছি।
ইএফ: প্রতিবেদনে আপনি যে ব্যক্তিগত গল্পগুলো বলেছেন, সেগুলো সত্যিই খুব দারুণভাবে তুলে ধরেছে যে, কীভাবে এই চর্চাগুলো সত্যিকারের মানুষ ও তাদের পরিবারের ওপর প্রভাব ফেলে এবং প্রায় ক্ষেত্রেই অনেক বছর ধরে। আপনি তাদেরকে কীভাবে শনাক্ত করেছেন? মানুষের আস্থা অর্জন, ব্যক্তিগত গল্পগুলো তুলে আনা এবং যাচাই করার ক্ষেত্রে অন্যদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
জিবি: এটি নিশ্চিতভাবেই প্রতিবেদনটির সবচেয়ে কঠিন অংশ ছিল। আমাকে অনেক ফোন কল করতে হয়েছে, ইমেইল লিখতে হয়েছে, অনেকের দরজায় কড়া নাড়তে হয়েছে। কিন্তু খুব বেশি সাড়া পাইনি। পুরো সিরিজে আমি তিনজনের ব্যক্তিগত গল্প বলেছি—প্যাটি, লিন্ডা ও তাওয়ানা। তিনজনকেই আমি ভিন্ন ভিন্নভাবে খুঁজে পেয়েছি এবং তাঁদের প্রত্যেকের কথার সপক্ষে নথিপত্র আমার কাছে আছে। চিকিৎসা ঋণসংক্রান্ত কিছু মামলার ক্ষেত্রে দেখা যায়, মামলাটি খারিজ হয়ে গেছে; কারণ, আসামি নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করেছে। এরপর আমি এমন কিছু আসামির খোঁজ শুরু করি। তালিকাটি নিয়ে আমি ফেডারেল কোর্ট হাউসে যাই, দেউলিয়াত্বের ঘোষণাটি পড়ি এবং দেখার চেষ্টা করি যে, এ ক্ষেত্রে চিকিৎসা ঋণ কোনো ভূমিকা রেখেছে কি না। দেখা যায়: প্যাটির দেউলিয়াত্বের ঘোষণায় চিকিৎসা ঋণ স্পষ্ট ভূমিকা রেখেছে। আমি তাঁকে কল করি। সাড়া না পাওয়ায় ভয়েস মেইল দিই। কিন্তু আমি খুব অস্বস্তিতে ছিলাম। কারণ, অনেকেই আমার কলে সাড়া দেননি। আসলেও তো! কে একজন অচেনা মানুষের সঙ্গে তাদের চিকিৎসা ঋণ নিয়ে কথা বলতে যাবে?
ফলে, একপর্যায়ে আমি শহরের আরেক প্রান্তে প্যাটির বাড়িতে যাই। তিনি বাড়িতে ছিলেন না। কিন্তু এক প্রতিবেশীর কাছ থেকে জানতে পারি, তিনি সামনের মোড়ে এক জায়গায় রিসেপশনিস্ট হিসেবে কাজ করেন। আমি সেখানে যাই এবং যোগাযোগ গড়ে তুলি। শেষ পর্যন্ত, আমি তাঁর দেউলিয়াত্বের আবেদন, চিকিৎসা ঋণের মামলা, যে গাড়ি দুর্ঘটনার কারণে ঋণ নিতে হয়েছিল, সেই দুর্ঘটনা নিয়ে তাঁর করা মামলা এবং সেই সংক্রান্ত পুলিশি নথিপত্র ভালোমতো খতিয়ে দেখেছি। আমি লিন্ডাকে খুঁজে পেয়েছিলাম; কারণ, তিনি তাঁর চিকিৎসা ঋণসংক্রান্ত মামলায়, বিচারকের কাছে খুবই আবেগী একটি চিঠি লিখেছিলেন। তাঁর হয়তো কোনো ধারণাও নেই যে, চিঠিটি তাঁর মামলার ফাইলে পড়ে আছে, অথবা এটি কেউ কখনো পড়তে পারে। আমি তাঁকে কল করে কোনো সাড়া পাইনি। আমি তাঁর দরজা পর্যন্তও গেছি, কিন্তু কোনো সাড়া মেলেনি। কয়েক দিন পর তিনি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। কারণ, আমি তাঁর দরজায় একটি চিঠি ফেলে এসেছিলাম। আমার কাছে তাঁর বিরুদ্ধে করা চিকিৎসা ঋণসংক্রান্ত মামলার কাগজপত্র ছিল। তিনি আমাকে দেখান তাঁর পারিশ্রমিক কমে যাওয়ার নথি এবং কিছু চিকিৎসা বিলের কাগজ, যেগুলো এখনো তাঁকে পরিশোধ করতে হচ্ছে।
তাওয়ানাকে খুঁজে পেয়েছিলাম; কারণ, তিনি একজন ঋণ সংগ্রাহকের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন। অনুসন্ধানটির জন্য আমি প্রতিটি রাজ্য ও কেন্দ্রীয় আদালতে সেইন্ট ডমিনিক এবং এর ঋণ সংগ্রাহকদের বিরুদ্ধে করা প্রতিটি মামলার নথিপত্র খতিয়ে দেখেছিলাম। আমি তাওয়ানার আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করি। তিনি আমাকে তাওয়ানার সঙ্গে যোগাযোগ করিয়ে দেন। তাঁর গল্পটি যাচাই করার জন্য আমার কাছে আদালতের পুরো নথিপত্র ছিল।
ইএফ: অনুদানের আবেদনপত্রে আপনি লিখেছিলেন যে, কয়েক বছর আগে এমএলকে৫০-র ওয়েন্ডি থমাসের রিপোর্টিং আপনাকে অনুপ্রাণিত করেছিল মিসিসিপির অলাভজনক হাসপাতালগুলোর অনৈতিক চর্চা অনুসন্ধানের জন্য। কিন্তু তখন জ্যাকসন ক্ল্যারিয়ন লেজারে রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত থাকায় প্রতিবেদনটিতে হাত দিতে পারেননি। তো এই মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রির ব্যাপারে আপনার অভিমত কী, যেখানে এই দুই অনুসন্ধানই শেষ পর্যন্ত নতুন অলাভজনক সংবাদমাধ্যমগুলো করেছে? এবং ভবিষ্যতে অলাভজনক অনুসন্ধানী সংবাদমাধ্যমকে আপনি কেমন ভূমিকায় দেখেন?
জিবি: দারুণ একটি প্রশ্ন। আমার এক বন্ধু একবার একটি কৌতুক বলেছিল, যা আমি এখনো ভুলিনি: একজন সাধারণ রিপোর্টার ও অনুসন্ধানী রিপোর্টারের মধ্যে পার্থক্য কী? সময়। স্থানীয় পর্যায়ের সংবাদ খুবই কঠিন সময় পার করছে। কমিউনিটির মানুষদের এমন দৈনিক সংবাদ প্রয়োজন, যেখানে তথ্য ও প্রেক্ষাপট থাকবে, এবং যা সরকারি মুখপাত্র ও কর্তৃপক্ষের বক্তব্যকে চ্যালেঞ্জ জানাবে। একই সঙ্গে আমাদের এমন গভীর, অনুসন্ধানী কাজও প্রয়োজন, যেগুলো প্রাতিষ্ঠানিক কার্যকলাপের জায়গায় পরিবর্তন আনতে এবং বৈষম্য উন্মোচন করতে পারে। অলাভজনক নিউজরুমগুলো এই দীর্ঘমেয়াদি অনুসন্ধানী প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে। কিন্তু আমি বেশি চিন্তিত দৈনিক সংবাদপত্রগুলো নিয়ে, যারা প্রাত্যহিক সংবাদগুলো প্রস্তুত করার ক্ষেত্রেই প্রথাগতভাবে ভালো করে এসেছে। আমার মতে, প্রতিযোগিতা নয়, বরং দৈনিক সংবাদপত্রের নিউজরুম ও অলাভজনক সংবাদমাধ্যমগুলোর মধ্যে সহযোগিতা আরও বাড়ানো প্রয়োজন। অলাভজনক সংবাদমাধ্যমগুলো তাদের অনুসন্ধানী কাজগুলো বিনা মূল্যে পুনঃপ্রকাশের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে পারে। এটি হতে পারে সহযোগিতামূলক সম্পর্ক জোরদার করার একটি ভালো পথ।
ইএফ: ফ্রিল্যান্সার হিসেবে এটিই ছিল আপনার প্রথম প্রতিবেদন। এবং আপনাকে আমাদের মেন্টরশিপ প্রোগ্রামের (এখানে অনুদানের মাধ্যমে সহায়তা দিয়েছিল স্ক্রিপস হাওয়ার্ড ফাউন্ডেশন) মাধ্যমে কাজ করতে হয়েছে একজন অভিজ্ঞ সাংবাদিকের সঙ্গে। এমন কেউ, যিনি অর্থবাণিজ্য ও স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ। আপনার মেন্টর কে ছিলেন? তাঁর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?
জিবি: রন ক্যাম্পবেল দারুণ মানুষ। [ক্যাম্পবেল, এনবিসি মালিকানাধীন টেলিভিশন স্টেশনের ডেটা এডিটর। এবং আগে রিপোর্ট করেছেন ক্যালিফোর্নিয়ার দৈনিক সংবাদপত্রের জন্য] প্রথম দিনের আলাপচারিতার সময় থেকেই স্পষ্ট বুঝতে পেরেছিলাম যে, তিনি এই ধরনের প্রতিবেদন নিয়ে কাজ করেছেন; সম্পাদনাও। কোন মানুষদের জন্য যোগাযোগ করতে হবে এবং কোন নথিপত্রগুলো দেখতে হবে, তা নিয়ে তিনি দারুণ কিছু বুদ্ধি দিয়েছিলেন। তিনি বিশেষভাবে সাহায্য করেছেন রিপোর্টিংয়ের শেষ পর্যায়ে। প্রতিবেদনটির প্রথম খসড়া খুবই লম্বা হয়ে গিয়েছিল। আপনি যখন বেশ কয়েক মাস ধরে একটি প্রতিবেদন নিয়ে কাজ করবেন, তখন এটি বুঝে ওঠা কঠিন হয়ে যায় যে, কোন তথ্যটি আকর্ষণীয় আর কোনটি পাঠকের কাছে একঘেয়ে মনে হবে। তিনি এই ক্ষেত্রে আমাকে দারুণ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন, যেগুলো অনুসরণ করে আমি প্রতিবেদনটির দৈর্ঘ্য অনেক কমিয়ে এনেছি এবং পাঠযোগ্য করে তুলেছি। এই ধরনের প্রকল্পে কাজ করার সময় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলা এবং মতামত শোনার জন্য, রনের মতো জ্ঞানবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ পেয়ে যাওয়াটা খুবই কাজে লেগেছিল।
প্রশ্নোত্তরটি আদিতে প্রকাশিত হয়েছিল ফান্ড ফর ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজমের ওয়েবসাইটে। অনুমতি নিয়ে এখানে পুনঃপ্রকাশ করা হলো। আদি লেখাটি পড়তে পারবেন এখানে। মিসিসিপি সেন্টার ফর ইনভেস্টিগেটিভ রিপোর্টিংয়ে প্রকাশিত গিয়াকোমো বোলোনিয়া প্রতিবেদনটি পড়ুন এখানে।
সম্পাদকের নোট: নতুন মালিকানার অধীনে আসা সেইন্ট ডমিনিকের এক মুখপাত্র, বোলোনিয়াকে তাঁর প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন: “কমিউনিটির প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতা বজায় রাখার জন্য এবং জরুরি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের কাজ চালিয়ে যেতে অর্থনৈতিকভাবে টেকসই অবস্থান তৈরিও আমাদের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। এটি যেকোনো সংগঠনের জন্যই প্রযোজ্য। দক্ষতার সঙ্গে সবকিছু পরিচালনার জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমরা চাই: প্রত্যেক ব্যক্তি যেন তাঁদের অংশের দায়িত্বটুকুও পালন করেন এবং স্বাস্থ্যসেবা-সংক্রান্ত খরচ পরিশোধের জন্য তাঁদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন।
আরও পড়ুন
জিআইজেএন গাইড: ইনভেস্টিগেটিং হেলথ অ্যান্ড মেডিসিন
হাও ননপ্রফিট নিউজরুমস পাওনিয়ার্ড ইন-ডেপথ হেলথকেয়ার কাভারেজ বিফোর দ্য প্যানডেমিক
জিআইজেএন অন ইউটিউব: হাও টু ইনভেস্টিগেট হেলথ অ্যান্ড মেডিসিন
প্রভাব তৈরি করতে পারে- এমন নিরপেক্ষ ও নির্দলীয় সাংবাদিকতাকে সমর্থন করে ওয়াশিংটন ডি.সি.-ভিত্তিক অলাভজনক সংগঠন, ফান্ড ফর ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজম । এটি জিআইজেএন-এর সদস্য সংগঠন।